
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী মহানগরীর ছোটবনগ্রাম প্রাইমারী স্কুল মোড়ে বসবাস রত তানভাীর আহম্মেদ (দীপ্ত) হতাসার জায়গা থেকে যুবকের আত্নহত্যার চেষ্টা” করেন।
জানাযায়,ছোটবনগ্রাম হাউজিং কোয়ার্টারে বসবাসরত মোঃ রফিজুলের মেয়েকে শ্রাবনী (টুকটুকি) বাড়ি থেকে পালিয়ে এসে বিয়ে করেন ছোটবনগ্রাম প্রাইমারী স্কুল মোড়ে বসবাস রত নাসির উদ্দীন লিমনের ছেলে তানভাীর আহম্মেদ (দীপ্ত)-কে। এই দম্পতি দীর্ঘ ৪ বছর সংসার করে স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করছিলেন।
হঠাৎ কোন কারন ছাড়াই শ্রাবনী (টুকটুকি) দীপ্তকে স্বেচ্ছায় তালাক দেয়।এরপর দেন মোহরের টাকা জন্য বিজ্ঞ আদালত রাজশাহী কোর্টে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-৭৩/২২।
বাদিনীর সেই মামলায় দীপ্ত টাকা জোগার করার সামর্থ না থাকায় ২৬ দিন বিজ্ঞ আদালত জেল হাজতে প্রেরন করেন।
জেল খানা থেকে বের হওযার পর দীপ্ত শ্রাবনীর সাথে যোগাযোগ করে মিমাংসার প্রস্তাব দিলে, সে তখন দীপ্তকে নানা ভাবে গালি-গালাজ ও তুই মরতে পরিশ না,মরে যা এই ভাবে অমানবিক আচরণ করে ও আত্নহ্যার জন্য উস্কানী দেন । বিবাদির প্রবঞ্চনায় দীপ্ত নিজের জীবন শেষ করতে নিজের গলায় চাকু চালায়। এক পর্যায়ে গত ২৬/০৪/২০২৩ইং তারিখ আনুনানিক রাত ২টার সময় আত্নহত্যার চেষ্টা করে ও তার গলায় ৫টি সেলাই পড়ে।
ভগ্যক্রমে দীপ্ত বেচে গেলেও আগামীতে বড় ধরনের দূঘটনার আসংখ্যা রয়েই যায়
স্থানীয়দের কথাবার্তায়।
গত ২৬/০৪/২০২৩ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাক্তার তার চিকিৎসা শেষে জানান হতাসা থেকেই মানসিক যন্ত্রনায় সে আত্নহত্যার চেষ্টে করে।তাকে চো্খে চোখে রাখার পরামর্শ প্রদান করেন।টাকার চেয়ে জীননের মূল্য যদি কম হয় তবে মোঃরফিজুলের মেয়ে শ্রাবনী(টুকটুকি) অহেতুক এই মামলা করে যে,মামলায় কাবিননামা নিয়ে নানা ধরনের প্রশ্ন রয়েছে এটা একটি স্বাভাবিক ছেলেকে হ্ত্যার শামিল ও টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিনব কৌশল মাত্র। দীপ্তর পরবর্তীতে কিছু হলে এর দ্বায় ভার কে নিবে তা নিয়েও বিভিন্ন মহলে জনমতের প্রশ্ন রয়ে যায়।