
নিজস্ব প্রতিনিধি:রাজশাহী নগরীর আমবাগান এলাকার মোহাম্মদ বজলুর রহমান এর দ্বিতীয় ছেলে মোঃ এ এফ এম মবিনুর রহমান সুমন একজন থাই ব্যবসায়ী।
এই প্রতারক দম্পতি থাই ব্যবসাকে সাইনবোর্ড করে ব্যবসায় টাকা লাগাতে
লাভজনক আমি একটি বড় কাজ পেয়েছি টাকার জন্য কাজটা হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে। কৌশলে কাজ দেখিয়ে টাকা ধার হিসাবে ব্যবসার কাজে না লাগিয়ে প্রতারনার মাধ্যমে মানুষের টাকা আত্মসাৎ করে নিচ্ছে। মানুষের বিশ্বাস করাতে নিজের স্ত্রী ব্যাংক একাউন্টে চেকর পাতা দিয়ে বিশ্বাস স্থাপন করেন।
পরবর্তীতে পাওনাদার টাকার চাপ দিলে সুকৌশলে ব্যংকের চেকের পাতা হারিয়ে গেছে এই মর্মে থানায় অভিযোগ করেন। এতেই ক্ষান্ত না হলে মামলা করেন কোর্টে যে সকল মানুষের কাছে টাকা নিযে প্রতারনা করে চলে আসছে দম্পতি।
মানুষের সরল বিশ্বাসে ব্যবসার নামে অনেক মানুষের কাছ থেকে চেক ও ইস্টাম দিয়ে ৩০ থেকে ৪০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। অসহায় মানুষের কাছ থেকে ব্যবসার নাম করে স্বামী ও স্ত্রী মিলে এএফএম মমিনুর রহমান সুমন তার স্ত্রীর নাম মোসাম্মৎ শারমিন জাহান পিতা মোঃ আয়নাল হক গ্রাম চারঘাট এই শারমিন জাহান অনলাইন ব্যবসার নামে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয় বর্তমানে এই শারমিন জাহানের দেওয়া চেকে দুই ব্যক্তি মামলার রায় ঘোষণা হযেছে।
আরএমপি’র বোয়ালিয়া মডেল থানায় এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত ফেরারি আসামি এফ এম মবিনুর রহমান সুমন অদৃশ্যমান ক্ষমতার আড়ালে ধরা ছোয়ার বাহিরে।
করাজশাহী কোর্টে মামলা করেছেন মামলা চলমানরত আছে যাহার মামলা নম্বর ১০০১/১৮ যুগ্ম মহানগর বাদি মোঃ এ, হাফিজ খাঁন ( রাসেল) মামলার রায় দেন এক বছরের সাজা, এফ এম মমিনুর রহমান সুমন এখন সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালাতক। চেক ডিজিটাল মামলায় সিরাজগঞ্জ কোর্টে স্বামী স্ত্রী দুইজনের বিরুদ্ধে অপর মামলার এক বছর সাজা হয়ে আছে প্রতারক দম্পতির।
স্ত্রী শারমিন জাহান ও স্বামী এ এফ এম মমিনুর রহমান সুমন সাজাপ্রাপ্ত ওয়ারেন্ট আসামি পালাতক।
এএফএম মমিনুর রহমান সুমন দম্পতি
ধরাছোঁয়ার বাইরে পাওনাদাররা টাকা চাইতে গেলে উল্টো স্বামী স্ত্রী মিলে পাওনাদারদের নামে মিথ্যে অভিযোগ করে হয়রানি করেন এরা প্রতারক চক্রের সদস্য স্বয়ংক্রিয়।
প্রতারক চক্রের দম্পতির কাছে যারা টাকা পাওনাদার ১। মোঃ শাহিন মোবাইল নম্বর ০১৭১৬০৩৭৪৮৩ টাকার পরিমান ১,২০,০০০/= (এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা)। ২। মোঃ শাহাবুদ্দিন মোবাইল নম্বর ০১৭১৪২৪৯৫১২ টাকার পরিমান ৪,৫০,০০০/= ( চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) ৩। মোঃ লিমন মোবাইল নম্বর ০১৭৩৮৫০৮০৭৬ টাকার পরিমান ১,৩০,০০০/=( এক লক্ষ ত্রিশ হাজার)
৪। মো শহিদুজ্জামান সোহেল মোবাইল নম্বর ০১৭১৬৯২২৮৪৭ টাকার পরিমান ৬,৮০,০০০/= ( ছয় লক্ষ আশি হাজার)
৫। মোঃ আজাদ মোবাইল নম্বর ০১৭১২৭৩৩৩৭৮ টাকার পরিমান ৫০,০০০/= (পঞ্চাশ হাজার) সহ আরো অনেক ভুক্তভোগী আছেন যাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাহারা বলেন আমাদের টাকা জন্য মামলার প্রক্রিয়া চলছে এরা প্রতরনার মাধ্যমে আমাদের সর্ব শান্ত করেছে।