
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় মরা গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগ।অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে গেলে হোসেন্দি বাজার কমিটির কাছে ধরা পরেন অন্য কিছু।বাজার কমিটি থেকে জানা যায় মোঃ মিজান স্বীকারোক্তি দিয়েছে যে, তিনি গতকাল গজারিয়া ইউনিয়নের ফুলদি গ্রাম থেকে অসুস্থ একটি গরু ক্রয় করে গোয়াল ঘরের ভিতরেই জবাই করে। সেখান থেকে গাড়ি করে নিয়ে আসে নিজ বাসায়।জবাইয়ের পর রাত সাড়ে ৩ টায় লস্করদি গ্রামের নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে এবং মাংস ভালো রাখার জন্য লোকচক্ষুর আড়াল করে ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখে। কিন্তু আজ সকালে বিক্রি করার সময় মাংস থেকে পঁচা পানির মত বের হল এবং গন্ধ আসলে এক ক্রেতা বাজার কমিটিকে জানায় এবং বাজার কমিটি এসে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে যানতে পারে গরুটি অসুস্থ ছিল।তবে মরা গরুর মাংস বিক্রি করছে এটা ভুল।ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায় বর্তমান বাজারমূল্য ১ লাখ টাকা হলেও মাংস বিক্রেতা মিজান গরুর মালিকে জানায় অসুস্থ গরুর মাংস কেউ ক্রয় করবেনা।সে জন্য মিজান মাত্র ২০ হাজার টাকা দিয়ে ফুলদি গ্রামের বাসিন্দা মো.এমরান এর কাছ থেকে গরুটি ক্রয় করে।
এ বিষয়ে গজারিয়ার একাধিক গরুর মাংস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং মাংস ব্যবসায়ীরা জানায়,এমন কিছু ব্যবসায়ীর জন্য প্রকৃত ব্যবসায়ী এবং গরু ফার্মের মালিকরা ক্ষতিগস্ত হবে।সে অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রি করতে চাইলে ক্রেতাদের অবগত করে করবে।ক্রেতারা যদি পছন্দ করে ক্রয় করবে না করলে অন্য ব্যবসায়ীর নিকট থেকে ভালো মাংস সংগ্রহ করবে।তার জন্য ক্রেতাদের নিকট একটি ভুল ধারনা তৈরি হয়েছে এখন সব ব্যবসায়িকে তারা এ মনে করবে এবং মাংস ক্রয় থেকে ও তারা বিরত থাকবে।এতে করে গরুর মাংস উৎপাদন কারি প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং অন্য ব্যবসায়িকদের মাধ্যমে ক্ষোভ লক্ষ্যণিয়।