
স্টাফ রিপোর্টারঃ রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানার থানার এস আই আসলামের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেনএক ভুক্তভোগী নারী। ঐ ভুক্তভোগী নারীর নাম টুনি। গত মঙ্গলবার ১১/৭/২৩ ইং তারিখে রাত ৯ টার সময় রাজশাহী পদ্মা প্রেসক্লাবে উপস্থিত হয়ে চন্দ্রিমা থানার এসআই আসলামের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে ঐ ভুক্তভোগী নারী। এ সময় উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের জানাই গত ৩/৭/২৩ ইং তারিখে দুপুর ১:৪৫ ঘটিকায় আমি আমার পরিবার সহ বিয়ের আনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য নগরীর মুরসইল থেকে মাইক্রোবাসে রওনা উদ্দেশ্য বের হলে আমার জামাইয়ে নিকট পাওনা টাকা কে কেন্দ্র করে আমার জামাই মোঃ আজম মোল্লাকে ১.আলাল (৩৮) ২. পলাশ (৩৫) ৩. দুলাল (৩০) ৪. পলি (৩২) আমাদের বিয়ের গাড়ি রোধ করে আমার জামাই কে গাড়ি থেকে টেনে হিচরা করে নামিয়ে বেধড়ক মারপিট করতে থাকে। এরা সকলে মুরসইল এলাকার বাসিন্দা উভয়ের পিতা জালাল উদ্দীন। এ সময় আমারা তাদের বাধা দিতে গেলে আমাদের সকল কে মারধর করে মাটিতে লুটিয়ে দেয়। তৎক্ষণিক আমারা প্রাণে বাঁচার জন্য পুলিশকে ফোন দিলে পার্শ্ববর্তী চন্দ্রিমা থানা থেকে এসআই আসলাম এবং সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স এসে আমাদের উদ্ধার করে চন্দ্রিমা থানায় নিয়ে যায়। এরপর আমার জামাই কে আটকে রেখে এসআই আসলামের সহযোগিতায় আমার জামায়ের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা আদায় করে পলাশের হাতে দেয়। এরপর এসআই আসলাম আামার জামাই কাছ থেকে আপোষ নামায় স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। আমি সহ আহত সবাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করি, এবং গত ৩/৭/২৩ ইং তারিখে রাতে চিকিৎসার কাগজ সহ চন্দ্রিমা থানায় আমি নিজে বাদী হয়ে আভিযোগ করি। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তদন্ত দ্বায়িত্ব থাকা এসআই আসলাম তিনি সম্পন্ন ঘটনা অস্বীকার করেন। ৩/৭/২৩ ইং তারিখে চন্দ্রিমা থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখলে ঘটনার সত্যতা সম্পন্ন পাওয়া যাবে। এসআই আসলাম মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আমার অভিযোগ কে মিথ্যা প্রমাণিত করার চেষ্টা করছে। আমি এ ঘটনার সুষ্ট তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এ বিষয়ে মুঠেফোনে জানতে চাইলে চন্দ্রিমা থানার এসআই আসলাম জানাই আমি এই বিষয়ে কোন কিছু জানিনা। চন্দ্রিমা থানার নব্য যোগদানকৃত অফিসার ইনচার্জ মাহবুব আলম বলেন আমি ৩/৭/২৩ তারিখে যোগদান করেছি। আমি এই বিষয়ে তদন্ত পূর্বক ব্যাবস্থা গ্রহণ করবো।