জানা যায়, ডিএসইতে ২৪ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৪৩৮ টাকা। এরপর ২৮ ডিসেম্বর শেয়ারদর দাঁড়ায় ৩৬১ টাকা ৩০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ২৫১ টাকা ৬০ পয়সা ও ৫৬৬ টাকা।
ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড গত সপ্তাহের চার কার্যদিবসে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে। আলোচ্য সপ্তাহে কোম্পানিটির ২৫ লাখ ২৮ হাজার ৩৭০ শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার আর্থিক মূল্য ১০২ কোটি ৩৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনে কোম্পানিটির অবদান ছিল ৫ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারদর এ সময়ে ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমেছে। স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা, আগের হিসাব একই প্রান্তিকে যা ছিল ৬৩ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৯৪ পয়সায়।
সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি। আলোচ্য হিসাব বছরে ওরিয়ন ইনফিউশনের ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ১০ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৩২ পয়সায়।