ময়মনসিংহে এজলাসে বিএনপি ও আওয়ামী পন্থী আইজীবীদের হট্রগোল।বিচারক বিব্রত।
গত ইং ৩১/১২/২৩ সময় আনুমানিক সকাল ১১.৩০ঘটিকায় রোজ রবিবার ময়মনসিংহ সদর জিরো পয়েন্টসহ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সামনের মেইন রোডগুলা ব্লক করে দিয়ে এর আশ এলাকাগুলা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।দেড় শতাধিক পুলিশ, র্যাব,ডিবি, প্রসাশন। বিস্তারিত জানতে সাথে ছিলাম প্রথম বুলেটিন। বিজ্ঞ অতি: চীফ ১,নং আমলী আদালতের বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট ছুটিতে থাকায় দায়িত্বে ছিলেন বিজ্ঞ দ্রুত বিচার আদালত, ময়মনসিংহ। কতোয়ালী থানার মামলায় পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে আসেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ময়মনসিংহ বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা জনাব আলহাজ্ব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স কে বিজ্ঞ আদালতের কাছে বিএনপি র নেতা নিজ পক্ষে কথা বলতে চাইলে আওয়ামী পন্থী তরুণ বিজ্ঞ আইনজীবী নেতা শামিম ও রিয়াদ বিরোধীতা করলে এজলাসে উপস্থিত আইনজীবীরা বিএনপির বিরোধিতা শুরু করে এক পর্যায়ে হট্টগোল শুরু হলে বিচারক বিব্রত বোধহন। বিএনপির আইনজীবী রাসেল আদালতের নিকট শুনানি করার মৌখিক অনুমতি প্রার্থনা করে বলেন রাজবন্দীর বিরুদ্ধে পুলিশের আবেদন না-মঞ্জুর করার এবং আলহাজ্ব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স সাহেব বিচারকের নিকট নিজ বক্তব্য পেশ করতে চান বিচারক অনুমতি দিলে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স সাহেব এর নাম জানতে চান বিজ্ঞ বিচারক উত্তরে আমি সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কেন্দ্রীয় সংসদ তখন বিচারক পিতার নাম এবং গ্রাম জানতে চান উত্তরে জানানো হয় এবং পাটগুদাম এলাকায় মিছিলের পিছনে পুলিশ হানা দিলে বিএনপির সকল নেতারা চলে আসলেন এবং কিছু করলাম না পুলিশ সরকার এর নির্দেশমতো মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করেছেন এবং এক পর্যায়ে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বিজ্ঞ বিচারক এর উদ্দেশ্য বলেন বিজ্ঞ বিচারক সাহেব আপনি নিজেও বিএনপির নামে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স আমার বিরুদ্ধে আওয়ামী সরকার নির্দেশে রায় দিবেন এবং নির্দেশনা মোতাবেক আপনার কাজ করতে হবে। বিজ্ঞ বিচারকে কুটুক্তি করা হয়েছেন বলে আদালত মনে করেন, আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা বিচারককে অপমান শুনে উত্তেজিত হয়ে এর তিব্র বিরোধী করেন এবং আসামি সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স এর প্রতি আদালত অবমাননার কারণে মাইর মুখী আচরণ করেন এক পর্যায়ে আওয়ামী পন্থী সিনিয়র আইনজীবীরাসহ উপস্থিত আইজীবীরা বিএনপির প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে এজলাসে হট্টগোলে পরিবেশ তৈরি হলে বিএনপির আইনজীবী বিজ্ঞ আদালতের নিকট ভুল ত্রুটির জন্য মার্জনীয় এবং আইনজীবীসহ সরি বলে বিজ্ঞ বিচারক এর নিকট P&W বাতিল এর পক্ষে মুল ঘটনার বিস্তারিত বিচারক এর নিকট আসামি সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বক্তব্য দেওয়ার জন্য অনুমতি চাইলে, বিজ্ঞ বিচারক সংক্ষিপ্ত বর্ণনা মনযোগ দিয়ে নোট করেন । মামলার শুনানি শেষে
প্রথম বুলেটিন প্রশ্ন করেন মামলার শুনানী পরিচালনাকারী আইনজীবী রাসেল এর নিকট।
১/বিচার এজলাসে হট্টগোল করলেন কেন?
২/মামলার আদেশ কি হয়েছে?
৩/ আপনি কিসের ভিত্তিতে মিথ্যা মামলা বলেন? প্রমাণ দেখাতে পারবেন?
৪/প্রিন্স সাহেবকে এখন কোথায় পাঠানো হয়েছে প্রশ্নের জবাবে জানতে পারা যাই। হট্রগোল্টা মুলত একটা ভুলবুঝাবুঝি থেকে প্রিন্স ভাইয়ের বক্তব্য ছিল বিজ্ঞ বিচারক জুডিশিয়াল অফিসার , বিজ্ঞ বিচারক জুডিশিয়াল নির্দেশনায় মামলা পরিচালনা করেন এই কথাটা রাষ্ট্র পক্ষ ভিন্নভাবে আদালতকে গাইড করেন। আমরা ভুল ভেংগে এবং বিজ্ঞ আদালত শুনানিতে সন্তুষ্ট হয়ে রাষ্ট্র পক্ষের P&W আবেদন বাতিল করে দেন।এইখানেই প্রমাণিত মিথ্যা মামলা।আসামিকে নিয়ে প্রায় দেড়শতাধিক পুলিশ এর মাধ্যমে আওয়ামীলীগ সরকার প্রিন্স ভাইকে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাবেন অন্য আরেকটি মামলায়।এর বেশি কথা বলতে রাজি হননি এই আইনজীবী।