Home » দিল্লিতে এক সপ্তাহ ধরে তীব্র শীত

দিল্লিতে এক সপ্তাহ ধরে তীব্র শীত

by নিউজ ডেস্ক
views

দিল্লিতে এক সপ্তাহ ধরে তীব্র শীত

সচরাচর যা হয় না, দুদিন ধরে দিল্লির হাল তেমন। উত্তর ভারতের পাহাড়ি রাজ্য হিমাচল প্রদেশের রাজধানী শিমলা বা ধর্মশালার চেয়ে দিল্লির তাপমান কম।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানী দিল্লির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সাড়ে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা কিনা গত দুই বছরে দেখা যায়নি। অথচ শিমলা ও ধর্মশালার তাপমাত্রা ছিল ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রি থাকলেও তা অনুভূত হয়েছে ২-৩ ডিগ্রির মতো। কারণ, সূর্যের দেখা মেলেনি এবং তিরতিরে উত্তুরে বাতাস বয়েছে দিনভর।

আজ শুক্রবারও রাজধানী দিল্লির আকাশ ঘন ধূসর মেঘ ও ধোঁয়ায় ভরা। হাড়ে হাড়ে এই ঠকঠকানি ভাব ৭ জানুয়ারি পর কিছুটা কমবে বলে আবহাওয়া বিভাগের অনুমান। পূর্বাভাসে বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।

সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য এত কম হওয়ার দরুন ঠান্ডার প্রকোপ তীব্রতর হয়ে উঠেছে। সেই সঙ্গে দৃশ্যমানতা প্রবল কমে যাওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে বিমান, ট্রেন ও যান চলাচল। জাতীয় সড়কগুলোয় দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় দুর্ঘটনার সংখ্যাও বেড়ে চলেছে। সব মিলিয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত।

banner

আগামী সোমবারের পর থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। কিন্তু তার আগে শনি ও রোববার দিল্লির সঙ্গে উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাব ও মধ্যপ্রদেশে ঠান্ডা আরও বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে। বৃষ্টি না হলে সূর্য ওঠার সম্ভাবনা এই তিন দিন প্রায় নেই বললেই চলে।

দিল্লিতে এমন শৈত্যপ্রবাহ বহমান এক সপ্তাহ ধরে। এ কারণে নিউমোনিয়া-জাতীয় অসুখের হারও বেড়ে চলেছে।

প্রতিকূল আবহাওয়ার দরুন দিল্লিসহ উত্তর ভারতের অধিকাংশ রাজ্যের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। ৭ জানুয়ারির পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা। তবে কোনো কোনো রাজ্যে উচ্চ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য স্কুল খোলা আছে।

You may also like

Leave a Comment

NatunMatra Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: অভিলাস দাস তমাল

বার্তা সম্পাদক: এহেসান হাবিব তারা

উপদেষ্টা: মাসুদ রানা রাব্বানী

নিউমার্কেট পূবালী  ব্যাংকের গলি, সুলতানাবাদ, ঘোড়ামারা, রাজশাহী – ৬১০০

মোবাইল: ০১৭৭২-৩৫৯২২২, ০১৭১১-৯৫৪৬৪৭ 

মেইল: news@natunmatra24.com

Edtior's Picks

Latest Articles

Natun Matra All Right Reserved. Designed and Developed by Ecare Solutions

শিরোনাম: